কারিগরি শিক্ষা নিলে
বিশ্বজুড়ে কর্ম মিলে"
বিশ্বজুড়ে কর্ম মিলে"
বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার প্রয়োজন। এর জন্য প্রয়োজন মানবসম্পদ, প্রাকৃতিক সম্পদ ও অন্যান্য সম্পদের দক্ষতা বাড়িয়ে দারিদ্র্য বিমোচন, ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা। এ লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে কারিগরি শিক্ষার হার বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশে ২০২১, ২০৩০ ও ২০৪০ সালের মধ্যে এ হার যথাক্রমে ২০, ৩০ ও ৪০ শতাংশে উন্নীত করবার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এজন্য দেশে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন ও তার আলোকে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠনসহ নতুন নতুন কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হচ্ছে। উন্নত বিশ্বে কারিগরি শিক্ষার হার অনেক বেশি। যেই দেশে দক্ষ জনশক্তি যত বেশি সেই দেশ তত বেশি উন্নত।আর দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই...
আসুন আপনার সন্তান,আত্মীয়-স্বজন, পরিচিতজনদের কারিগরি শিক্ষায় ভর্তি হতে উৎসাহিত করুন দক্ষ-সমৃদ্ধ জনপদ গড়ুন।
কারিগরি শিক্ষাক্রমের মধ্যে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং অন্যতম।
এসএসসি পাশের পরেই কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দেশের বিভিন্ন সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পন্ন করা যায়।
সিভিল,ইলেক্ট্রিক্যাল,ইলেক্ট্রনিক্স,মেকানিক্যাল,পাওয়ার,কম্পিউটার,আর্কিটেকচার,ইলেক্ট্রোমেডিকেল,টেলিকমিউনিকেশন,রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশন, মেকাট্রনিক্স সহ মোট ৩২ টি বিশেষায়িত টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যায়...
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে বিশেষ সুবিধা সমূহ...
# কর্মক্ষেত্রে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে ১০ গ্রেডের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে চাকুরি পাওয়া যায়।
# সরকারি কর্মক্ষেত্র ব্যতীত বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও মানসম্মত বেতনে চাকুরির সুযোগ।
# সহজেই কারিগরি বিষয়ে উদ্যোক্তা হওয়া যায়।
# দেশে বিদেশে দক্ষ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
# সর্বোপরি এসএসসি পাশের পরে অতি অল্প সময়েই আয়/জীবিকা অর্জনের সামর্থ্য তৈরি হয়।
আসুন আপনার সন্তান,আত্মীয়-স্বজন, পরিচিতজনদের কারিগরি শিক্ষায় ভর্তি হতে উৎসাহিত করুন দক্ষ-সমৃদ্ধ জনপদ গড়ুন।
কারিগরি শিক্ষাক্রমের মধ্যে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং অন্যতম।
এসএসসি পাশের পরেই কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দেশের বিভিন্ন সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পন্ন করা যায়।
সিভিল,ইলেক্ট্রিক্যাল,ইলেক্ট্রনিক্স,মেকানিক্যাল,পাওয়ার,কম্পিউটার,আর্কিটেকচার,ইলেক্ট্রোমেডিকেল,টেলিকমিউনিকেশন,রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশন, মেকাট্রনিক্স সহ মোট ৩২ টি বিশেষায়িত টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যায়...
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে বিশেষ সুবিধা সমূহ...
# কর্মক্ষেত্রে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে ১০ গ্রেডের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে চাকুরি পাওয়া যায়।
# সরকারি কর্মক্ষেত্র ব্যতীত বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও মানসম্মত বেতনে চাকুরির সুযোগ।
# সহজেই কারিগরি বিষয়ে উদ্যোক্তা হওয়া যায়।
# দেশে বিদেশে দক্ষ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
# সর্বোপরি এসএসসি পাশের পরে অতি অল্প সময়েই আয়/জীবিকা অর্জনের সামর্থ্য তৈরি হয়।
সরকারি পলিটেকনিক সমূহে পড়াশুনার খরচ খুবই কম ৪ বছরে সর্বোচ্চ ১৬/১৭ হাজার টাকা। তার মধ্যে আবার সরকার কর্তৃক ২টি বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। একটিতে প্রতি সেমিস্টারে পাশ করলে ১৬৫০ টাকা বৃত্তি এবং অপরটিতে প্রতি সেমিস্টারে ৪০০০ টাকা করে বৃত্তি দেয়া হয়।
# সরকারি পলিটেকনিক সমূহে আবেদনের যোগ্যতাঃ
* ছেলেঃ সাধারণ গনিত/ উচ্চতর গণিতে ৩.০০ পয়েন্টসহ জিপিএ ৩.৫০
* মেয়েঃ সাধারণ গনিত/ উচ্চতর গণিতে ৩.০০ পয়েন্টসহ জিপিএ ৩.০০
* ছেলেঃ সাধারণ গনিত/ উচ্চতর গণিতে ৩.০০ পয়েন্টসহ জিপিএ ৩.৫০
* মেয়েঃ সাধারণ গনিত/ উচ্চতর গণিতে ৩.০০ পয়েন্টসহ জিপিএ ৩.০০
পলিটেকনিক সমূহের আবদনের সময়সূচী শীঘ্রই প্রকাশিত হবে। আপাতত সবাই ডিসিশন নিন কারিগরি শিক্ষা পড়ালেখা করবেন কি না...
পলিটেকনিক সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকলে জানাবেন যথাসাধ্য সহযোগীতার চেষ্টা করবো ...
No comments:
Post a Comment