Site Under Construction

Bracking

Monday, July 13, 2020

10:57 PM

Computer & ICT Related Questions

Computer & ICT Related Questions


১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে।
২। Email আবিষ্কৃত হয় 1971 সালে।
৩। Hotmail আবিষ্কৃত হয় 1996 সালে।
৪। Google আবিষ্কৃত হয় 1998 সালে।
৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে।
৬। Youtube আবিষ্কৃত হয় 2005 সালে।
৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে।
৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৬৯সালে
৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয়
১৯৯৩ সালে।
১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার
জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে।
১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয় 14
OCTOBER,2012।
১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম
কম্পিউটার "IBM-1620 ‘ যা স্থাপিত হয়
বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে ১৯৬৪
সালে।
১৩। ২১মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের
ঝিলংজা-তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের
মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে
যুক্ত হয়।
১৪। বাংলাদেশর বিজ্ঞানীরা
প্রথমাবারের মতো ‘জীবনরহস্য‘ উন্মোচন
করেছেন মহিষের।
১৫। ২০১৩সালে দেশি পাটের জীবন রহস্য
উন্মোচনে নেতৃত্ব দেন ড মাকসুদুল আলম।
১৬। ১৯৮১ এপসন কোম্পানি সর্বপ্রথম
ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রচলন করেন তার
নামঅসবর্ন-১।
১৭। বিশ্বের একমাত্র কম্পিউটার জাদুঘরটি
অবস্থিতযুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায়।
১৮। বাংলা সামাজিক মাধ্যম ‘‘বেশত‘‘ চালু
হয় ২৮ ফ্রেব্রু ২০১৩।
১৯। বাংলাদেশের ‘টেলিফোন শিল্প
সংস্থা লিমিটেড(টেশিস) কর্তৃক তৈরী
প্রথম ল্যাপটপ --এর নামদোয়েল।
২০। জাতিসংঘ রেডিও বাংলা যাত্রা শুরু
করে ২১ ফ্রেব্রু:২০১৩।
২১। বাংলাদেশের প্রথম সার্চ ইঞ্চিন
‘‘পিপীলিকা‘‘ উদ্ধোধন করা হয় ১৩এপ্রিল,
২০১৩।
২২। বাংলাদেশে দ্রুত গতির ইন্টারনেট
‘‘ওয়াইম্যাক্স‘ চালু হয় >>June,2009, Banglalion।
২৩। বাংলাদেশে কবে , কোথায় সাইবার
ক্যাফে চালু হয় ১৯৯৯ সালে,বনানীতে।
২৪। বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল ফোন
কোম্পানীর সিটিসেল ডিজিটাল, ১৯৯৩
সাল।
২৫। বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল
টেলিফোন ব্যবস্থা চালূ হয় ৪ জানুয়ারী,
১৯৯০।
২৬। বাংলাদেশে কখন থেকে কার্ড ফোন
চালূ হয় ১৯৯২ সালে।
২৭। প্রথম ডিজিটার জেলা যশোর।
২৮। প্রথম ওয়াই ফাই নগর সিলেট।
২৯। সাইবার সিটি সিলেট।
৩০। প্রথম ডিজিটাল টেলিফোন এক্সচেঞ্জ
মিঠাপুকুর ,রংপুর।
=> GIF এর পূর্ণরূপ — Graphic Interchangeable
Format
=> BMP এর পূর্ণরূপ — Bitmap
=> JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic Expert
Group
=> PNG এর পূর্ণরূপ — Portable Network
=> Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity
=> HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol
=> HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol Secure
=> URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator
=> IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol
=> VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information
Resource Under Seized
=> UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile
Telecommunication System
=> RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming
=> AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave
=> SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File
=> AMR এর পূর্ণরূপ — Adaptive Multi-Rate Codec
=> JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application Descriptor
=> JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive
=> MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll
=> 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation
Partnership Project
=> 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project
=> MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file
=> SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module
=> 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation
=> GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile
Communication
=> CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple
Access
=> AAC এর পূর্ণরূপ — Advanced Audio Coding
=> SWF এর পূর্ণরূপ — Shock Wave Flash
=> WMV এর পূর্ণরূপ — Windows Media Video
=> WMA এর পূর্ণরূপ — Windows Media Audio
=> WAV এর পূর্ণরূপ — Waveform Audio
1) GOOGLE : Global Organization Of Oriented
Group Language Of Earth
2) YAHOO : Yet Another Hierarchical Officious
Oracle
3) WINDOW : Wide Interactive Network
Development for Office work Solution
4) COMPUTER : Common Oriented Machine
Particularly United and used under Technical and
Educational Research
5) VIRUS : Vital Information Resources Under
Siege
6) UMTS : Universal Mobile Telecommunications
System
7) AMOLED: Active-matrix organic light-emitting
diode
8) OLED : Organic light-emitting diode
9) IMEI: International Mobile Equipment Identity
10) ESN: Electronic Serial Number
11) UPS: uninterrupted power supply
12) HDMI: High-Definition Multimedia Interface
13) VPN: virtual private network
14) APN: Access Point Name
15) SIM: Subscriber Identity Module
16) LED: Light emitting diode
17) DLNA: Digital Living Network Alliance
18) RAM: Random access memory
19) ROM: Read only memory
20) VGA: Video Graphics Array
21) QVGA: Quarter Video Graphics Array
22) WVGA: Wide video graphics array
23) WXGA: Wide screen Extended Graphics Array
24) USB: Universal serial Bus
25) WLAN: Wireless Local Area Network
26) PPI: Pixels Per Inch
27) LCD: Liquid Crystal Display
28) HSDPA: High speed down-link packet access
29) HSUPA: High-Speed Uplink Packet Access
30) HSPA: High Speed Packet Access.

Monday, July 6, 2020

8:41 AM

OT Light

OT Light 

 

●●● Ot Light কি?
অপারেটিং রুমে সার্জিক্যাল প্রসিডিউর সম্পূর্ণ করার সময় সার্জন যে ্লাইট সোর্স বা লাইট ল্যাম্প ব্যাবহার করে তা হল OT Light.
●●● Ot Light এর বিভিন্ন অংশ...
Ot Light এর বিভিন্ন অংশ রয়েছে।
যেমন;
1. Light Head
2. Light Arm
3. Transformer
4. Spring Balanced
5. Potentiometer
>>> OT Light সাধারণত হ্যালোজেন ল্যাম্প ও LED লাইট সোর্স এর হয়ে থাকে।
>>> হ্যালোজেন বাল্ব এ সধারণত কোন ছায়া পরে না।তাই এটি OT Light এ ব্যাবহার করা হয়।
>>> LED লাইট সোর্স ছাড়াও OT Light এ LUX ব্যাবহার করা হয়। একটি নির্দিষ্ট এলাকার আলোর আউটপুটের পরিমান পরিমাপ করতে LUX ব্যাবহার করা হয়।এটি আমাদের দৃশ্যমান আলোকসজ্জর তীব্রতা পরিমাপ করতে সক্ষম। LUX এমন এক ধরনের আলোর তীব্রতা যা সাধারণ আলোর তীব্রতার চেয়ে অনেক বেশি। সাধারন আলো বা লাইট সর্বত্র ছড়িয়ে থাকে, কিন্তু LUX এমন এক ধরনের আলো যা একটি জায়গায় পরে এবং আলোর উজ্বলতা অনেক বেশি এবং স্বচ্ছ থাকে। এটি কে আমাদের চোখের সাথে তুলনা করা হয়।এটি OT Light এ ব্যাবহার করে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।
●●● OT Light এর যে সকল সমস্যা হতে পারে...
OT Light এর বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
উদাহারণ;
১। লাইট সোর্স On না হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। যেমনঃ পাওয়ার সাপ্লাই অফ থাকলে, ফিউজ, সার্কিট বা সকেট নষ্ট হলে, ট্রান্সর্ফমার বা সুইচে সংযোগ না পেলে।
২। লাইট হেডের সাথে বাল্ব কে সঠিক পজিশনে না লাগালে,সরবরাহ ভোল্টিজ রেটিং ভোল্টজ থেকে কম বা বেশি হলে, ট্রান্সর্ফমার সঠিক ভাবে কাজ না করলে, লাইট হেড লাইট আর্মের উপর ত্রটি যুক্ত ভাবে বসালে বাল্ব তড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়।
৩। স্প্রিং এর টেনশ্ন জনিত সমস্যা এবং ইউনিট এর সাথে অতিরিক্ত ইকুইপমেন্ট যুক্ত হলে লাইট কে উলম্ব পজিশনে ঘুরা্নো যায় না।
●●● যে সব বিষয়ের দিকে সতর্ক থাকতে হবে…
২। ওটি লাইটের ফিউজ চেকিং ট্রন্সফর্মার পরিবর্তন ও বাল্ব পরিবর্তন ক্ষেত্রে যথাযথ পদ্ধতি অনুস্রণ করে করতে হবে।
৩। ওটি লাইটের ট্যাবল শুটিং এর ক্ষেত্রে ম্যানুফ্যাকচারার ইনস্ট্রাকশন যথাযথ ভাবে অনুসরণ করতে হবে।
Helligkeit / 1 Meter (Lux):
60
CRI:
95
Farbtemperatur (K):
4300
Dimmbereich (%):
50-100
Anzahl der LED:
19
Leuchtfeldgröße Ø (cm):
• 17 (fix)
Leistungsaufnahme (W):
28
Lebensdauer (h):
≥ 50.000
Arbeitsbereich (cm):
70-140
Leuchtenkörper Ø (cm):
33
8:39 AM

Echocardiogram

Echocardiogram

●●● Echocardiogram কি?
একটি ইকোকার্ডিওগ্রাম (ইকো) একটি পরীক্ষা, যা উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি সাউন্ড তরঙ্গ (আল্ট্রাসাউন্ড) ব্যবহার করে মানুষের হৃদয়ের ছবিগুলি তৈরি করে,একে Echocardiography বা ডায়াগনস্টিক কার্ডিয়াক আল্টাসাউন্ড ও বলা হয়।ইকোকার্ডিওগ্রাম এমন একটি পরীক্ষা যা হৃদয়ের live image তৈরির জন্য শব্দ তরঙ্গ ব্যাবহার করে।
>>> Echocardiogram বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে রয়েছে… ●●● Transthoracic Echocardiography
একটি প্রতিধ্বনি হৃদয়ের অর্টা,ধমনী, শিরার ছবি তৈরি করার জন্য শব্দ তরঙ্গ ব্যাবহার করে। ট্রন্সডুসার একটি প্রোব যা, বুকের উপর প্রেরণ করা হয়। প্রোব আল্ট্রাসান্ডের মাধ্যমে হৃদয়ে শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করে,যা একটি মনিটর এ live imag দেখা যায়।
●●● Transesophageal Echocardiography
একটি Transesophageal Echocardiography নির্দিষ্ট চিত্র তৈরি করে না,তবে এই পদ্ধতি তে মুখের মধ্যে একটি পাতলা ,নমণীয় নল এর মাধ্যমে গলার নিচে একটি ছোট ট্রান্সডিউসার গাইড প্রেরন করা হয়। এই নল টি গলা দিয়ে টিউব এর মাধ্যমে পেটে পরিচালিত হয়। যা ট্রান্সডিউসারের মাধ্যমে হৃদয়ের সমস্যা গুলি দেখিয়ে থাকে।

●●● Stress Echocardiogram
Stress Echocardiogram এমন একটি পদ্ধতি যা হৃদয় বা রক্তবাহি নালী কতটা ভাল কাজ করছে তা নির্ধারণ করে। এটি বিভিন্ন ব্যামের মাধ্যমে করা যেতে পারে। যখন রোগীর হার্ট রেট শীর্ষ পর্যায়ে পৌছে যায় তখন, রোগীর ব্যায়াম করার সময় রক্তের পেশী পর্যাপ্ত এবং রোগী অক্সিজেন পাচ্ছে কি না নির্ধারন করার জন্য ডাক্তার আল্ট্রাসাউন্ড চিত্র গুলি গ্রহন করে। এর পরীক্ষার মাধ্যমে ডাক্তার বুঝতে পারে যে, রোগীর বাইপাস গ্রাফটিং, এঞ্জিওপ্লাষ্টি, এন্টি-এনালিয়াল বা অ্যান্টিঅ্যারিথমিক ঔষধ গুলো কত টা ভাল কাজ করছে।
●●● Three-dimensional Echocardiography
ইকোকার্ডিওগ্রাম ট্রানজিও ফোজাল বা ট্রান্সটোহারিক ইকোকার্ডিওগ্রাফি ব্যাবহার করে হৃদয়ের 3D image তৈরি করা হয়। এটি হার্ড ভাল্ব সার্জারির আগে ব্যাবহার করা হয়। এটি শিশুদের হৃদয়ের সমস্যার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
●●● Fetal Echocardiography
Fetal Echocardiography গর্ভাবস্থায় 18-22 সপ্তাহের মধ্যে গর্ভবতী মায়ের উপর ব্যাবহৃত হয়। ভ্রণে হৃদরোগ পরীক্ষা করার জন্য ট্রান্সডুসার গর্ভবতী মায়ের পেটে স্থাপন করা হয়। পরীক্ষা টি গর্ভস্থ শিশুর জন্য নিরাপদ মনে করা হয়।কারণ এখানে কোন ক্ষতিকারক রশ্নি ব্যাবহার হয় না।
●●● Echocardiography এর ঝুঁকি…
১। ইকোকার্ডিওগ্রাম গুলি খুব নিরাপদ বলে মনে করা হয়। কারন এটি অন্যান্য কৌশল গুলির থেকে ভিন্ন, এখানে বিকিরন ব্যাবহার করা হই না।
২। একটি ট্রান্সটোরিক ইকোকার্ডিওগ্রাম ঝুঁকি বহন করে। ইলেক্ট্রোড ত্বকে লাগান হলে সামান্য অস্বস্তি হতে পারে।
৩। একটি ট্রান্সসোফেজাল ইকোকার্ডিওগ্রামে ব্যাবহৃত নল টি গলার মধ্যে জ্বলা সৃষ্টি করতে পারে।
৪। স্ট্রেস ইকোকার্ডিওগ্রামে হার্ট রেট পেতে ব্যাবহৃত ঔষধ এবং ব্যায়াম সাময়িক ভাবে অনিয়মিত হৃদরোগ সৃষ্টি করতে পারে।

8:34 AM

Centrifuge Machine

Centrifuge Machine

 
বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানে Test করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আধুনিক যন্ত্র আবিষ্কার হয়েছে, যা আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞান কে করেছে আরো উন্নত।এর মধ্যে Centrifuge machine ও একটি। বিভিন্ন প্রকার সেন্ট্রিফিউজ মেশিন দেখা যায়,যেগুলোর চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষণা এবং বিভিন্ন ধরনের ক্লিনিক্যাল কাজে ব্যাবহার করা হয়।যেটার মাধ্যমে অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু ক্লিনিক্যাল কাজ করা হয়। যা রক্তের মধ্যে থাকা রক্তরস এবং রক্তকোষ কে আলাদা করে।

Centrifuge Machine িক ?
Centrifuge Machine এমন একটি বৈশ্লষিক যুন্ত্র , যা চিকিৎসা বিদ্যায় ব্যাবহৃত হয় এবং এইটার সাহায্যে তরল পদার্থের বা তরল দ্রবণের মধ্যস্থিত কোন উপাদান বা কণা সমূহ কে পৃথক করা হয়।
বিভিন্ন ধরনের Centrifuge Machine এর নাম…
1. Hand Centrifuge machine
2. Electric bench Centrifuge
3. Ultra Centrifuge
4. Microhematocrit Centrifuge
5. Cyto Centrifuge
Centrifuge Machine এর কাজ…
ইলেকট্রিক সেন্ট্রিফিউজ মেসিন সাধারণত তরল পদার্থের মধ্যস্থিত বিভিন্ন উপাদান পৃথক করার কাজে ব্যাবহার করা হয়।এ যন্ত্র একটি সুরক্ষিত ঘরে রাখা হয়, যা সেন্ত্রিফিউজ চেম্বার নামে পরিচিত। এ সেন্ট্রিফিউজ চেম্বারে একটি রোটর থাকে।একটি ইন্ডাকশন মোটর ব্যাবহার করা হয়,যাতে বৈদ্যুতিক শক্তির মাধ্যমে রোটর টি ঘুরানো যায়। এছাড়া একটি টেস্ট টিউবের ও প্রয়োজন হয়। সেন্ট্রিফিউজ চেম্বারে নমুনা সহ টেস্টটিউব বিশেষ ব্যাবস্থায় রাখা হয়,যাতে রোটর টি ভারসাম্য বজায় রেখে ঘুরতে পারে। উন্নত সেন্ট্রিউজ মেশিনে ভারসাম্য সঠিক কিনা জানতে একটি নির্দেশক হিসেবে বাতি ব্যাব্যহার করা হয়। সেন্ট্রিফিউজ চেম্বারে অবস্থিত ঘূর্ণামান রোটরের মাধ্যমে সেন্ট্রিফিউজ কাজ সম্পূর্ণ করে থাকে। এক্ষেত্রে রোটর টির উপর বিশেষ কৌশলে নির্মিত ব্যাবস্থায় অনেক গুলো টেস্ট টিউব রাখা হয়। যখন পৃথকীকরণ কাজ করা হয় তখন তরল পদার্থ বা নমুনা কে টেস্ট টিউবে নিয়ে সেন্ট্রিফিউজ চেম্বারে রাখা হয় এবং নমুনার ধরন অনুযায়ী টেস্ট টিউব সহ রোটর টি কে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঘুরানো হয়। ঘূর্ণনের সংখ্যা ও সময় সিলেক্ট সুইচের মাধ্যমে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। নির্দিষ্ট ঘূর্ণনের পর বন্ধ হওয়ার জন্য ইলেকট্রনিক টাইমিং সার্কিট ব্যাবহার করা হয়।
Centrifuge machine এর সাবধানতা…
বর্তমানে ১৬০০০ RPM গতি সম্পন্ন সেন্ট্রিফিউজ মেশিন পাওয়া যায়। যেটার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ কিছু ক্লিনিক্যাল কাজ করা হয়। অধিক গতি সম্পূন্ন এ ধরনের সেন্ট্রিফিউজ মেশিনে তাপমাত্রা জনিত ক্ষতি হতে পারে,সে কারনে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যাব
8:30 AM

ESR Machine

ESR Machine

● ESR Machine কি?
ESR Machine এর পূর্ণ অর্থ হল Erythrocyte Sedimentation Rate. রক্ত একটি Test tube এ রেখে একটি নির্দিষ্ট সময়ের ব্যাবধানে রক্ত থেকে যে লহিত কণিকা পাওয়া যায় তা দিয়েই ESR Test করা হয়। (The Erythrocyte Sedimentation Rate is the rate at which red blood cell sediment in a period of one hour. It is a common hematology test, and is a non specific measure of inflammation.)

একজন পুরুষ এবং একজন মহিলার ESR এর Normal range ৫০ বছর বা তার কম হলে প্রতি ঘন্টায় 15mm/20mm/ . ৫০ বছর এর বেশি হলে প্রতি ঘন্টায় 20mm/ 30mm.
● ESR Test কি ভাবে করা হয় এবং কেন করা হয়?
ESR Test মূলত রক্ত দিয়ে করা হয়। ESR Test দুই ভাবে করা যায়।
যথাঃ ১। ডিজিটাল পদ্ধতি তে
২। সাওলিং পদ্ধতিতে।
● ESR Test করার জন্য যে test tube ব্যাবহৃত হয়, তাতে EDT Medicin বা ESR Fulid দেওয়া থাকে। রক্ত সে test tube এ রেখে ESR Machine এ test করার জন্য রাখা হয়।ডিজিটাল পদ্ধতি তে বা ESR Machine এ যে Test করা হয় তাতে ১৫ মিনিট সময় লাগে এবং ১৮ মিনিটের মধ্যেই ফলাফল দিয়ে দেয়।
●এবং সাওলিং পদ্ধতি তে Test করলে তাতে ১ ঘন্টা সময় লাগে।
● সাধারণত ক্যান্সার, টাইফয়েড এবং ইনফেকশন জন্য ESR Test করা হয়।
ESR Mashine এর বিভিন্ন অংশ…
1.ESR Signal Conditioner

2.CW ESR Spectrometer
3.Gradient Coils Current Drivers
4.Control
5:11 AM

Dialysis Machine

Dialysis Machine:

Dialysis কি?
যে পদ্ধতিতে কৃত্রিম ভাবে রক্ত হতে অপ্রয়োজনীয় পদার্থ ব্যাপন প্রক্রিয়ায় এবং আল্ট্রাফিল্ট্রেশনের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় পানি অপসারণ করা হয়, তাকে ডায়ালাইসিস বলে।
ডায়ালাইসিস প্রধানত কত প্রকার?
Ans: ডায়ালাইসিস প্রধানত দুই প্রকার।

যথা: 1. পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস
2. হেমোডায়ালাইসিস
● হেমোডায়ালাইসিস: কিডনি রোগ বা কিডনির অন্য কোন জটিলতা দেখা দিলে কিডনি ফাংশনের পরিবর্তে রোগীর দেহের বাহিরে যে মেশিন ব্যাবহার করে ডায়ালাইসিস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়, তাকে হেমোডায়ালাইসিস বলে।
● হেমোডায়ালাইসিস মেশিনের মৌলিক ফাংশনের নাম
1.ডায়ালাইসেট কে মনিটরিং করে
2. ডায়লাইসেটকে মিশ্রিত করে
3. ব্লাড কে পাম্প করা এবং এন্টিকোয়াগুলেন্ট হিসেবে কাজ করা
4. আল্ট্রাফিল্ট্রেশন রেট মনিটরিং করা।
● হেমোডায়ালাইসিস মেশিনের বিভিন্ন অংশ

1. Proportioning pump
2. Hetar
3. Conductivity cell
4. Dialysate pressure gauge
5. Blood leak detector
6. Flow meter
7. Dialysate pump
8. Blood pump
5:05 AM

ডায়োডের প্রেম-কাহিনী | ডায়োড, হোল, ইলেকট্রন গল্পের ছলে আলোচনা

ডায়োডের প্রেম-কাহিনী | ডায়োড, হোল, ইলেকট্রন গল্পের ছলে আলোচনা
অনেক দিন আগের কথা। এক জুটি ছিল যার কাহিনী টাইটানিকের জ্যাক-রোজ জুটিকেও হার মানাবে। কি সেই কাহিনী? কাহিনীটা হল ঐ জুটি পরস্পরকে খুব ভালবাসত একে অপরের কাছে যেতে চাইত সর্বদা। তো এতে সমস্যা কোথায়? সমস্যা হল দুই পক্ষের পরিবার। মেয়েটি ছিল ধনী পরিবারের। আর ছেলেটি ছিল নিম্নবিত্ত। তাই মেয়েটির ফ্যামিলি & ছেলেটির ফ্যামিলি কেউ ই চাইত না তাদের মিলন হোক। ফলে সৃষ্টি হয় বিরহ।

কিন্তু এবার জুটিটি সিদ্ধান্ত নিল তারা এই বাধা ভেঙে পালিয়ে যাবে আর বিয়ে করে নিবে। অবশেষে তারা এই বাধা ভেঙে পালিয়ে গেল & বিয়ে করে নিল। খুব রোমান্টিক না গল্প টা? 📷 এ গল্পটা বলেছি আপনাদের ডায়োড বুঝানোর জন্য।
ডায়োড এ একটা জুটি থাকে যার নাম হোল – ইলেকট্রন। ডায়োডের P type এর হোল সর্বদাই চায় N type এর ইলেকট্রন এর সাথে মিলিত হতে। কিন্তু তাদের ক্ষেত্রেও বাধা প্রদান করে মাইনোরিটি ক্যারিয়ারগুলো।
P টাইপ এর হোল যখন N type এর ইলেকট্রন এর দিকে ছুটে যায় তখন P টাইপ এর কিছু সংখ্যক ইলেকট্রন আর N type এর কিছু সংখ্যক হোল তাদের মিলিত হতে বাধা দেয়। যার ফলে সৃষ্টি হয় বিরহ বা Barrier layer. (চিত্রে দেখানো হয়েছে)
তারপর যখন এতে 0.3 / 0.7 volt প্রদান করা হয় তখন barrier টা ভেঙে যাবে। তখন হোল – ইলেকট্রন এর মিলন হবে। আর এই ভোল্টেজ কে Threshold Voltage or Breakdown Voltage or Knee Voltage বলে।
  • ফলে, জুটির নাম — হোল ইলেকট্রন
  • তাদের পরিবার —- মাইনোরিটি ক্যারিয়ার ( P এর জন্য ইলেকট্রন & N এর জন্য হোল)
  • বিরহ —- Barrier layer
  • পালিয়ে বিয়ে করা —– Threshold Voltage / Knee Voltage (0.7 / 0.3 volt).